The recent attacks, which include looting and vandalizing of shops and homes, as well as arson in monasteries and temples, have terrified the minority communities in Bangladesh. Since the country’s independence in 1971, a persistent cycle of persecution and oppression of minorities has repeatedly troubled the nation. This raises a crucial question: why does such violence continue in a state that promotes an inclusive social order and policies? The recent wave of violence has once again brought these issues to the forefront, highlighting the insecurity faced by minorities.
Since Prime Minister Sheikh Hasina’s ousting on August 5, more than 200 attacks on religious minorities have been reported across 52 districts. According to the latest census from Bangladesh Bureau of Statistics in 2022, 91.04% of the country’s population identifies as Muslim, while 7.95% identifies as Hindu. Additionally, 0.30% identify as Christian, 0.61% as Buddhist, and other religious groups make up 0.12% of the population.
Thousands of members from minority communities took to the streets, participating in public protests nationwide, condemning the attacks and demanding justice. A major protest took place in Dhaka’s Shahbagh area on August 10. The images included in this blog were provided by Bakul Chandra Barman, President of the Bangladesh Coach-Rajbanshi-Barman Organization, depicting the attacks and protests in Thakurgaon district, located near the Indian border in the northwest of the country. It is noteworthy that many Hindu university students have expressed gratitude to those who initiated the movement to overthrow the government, along with members of the Muslim community who played an active role in protecting temples and homes of minorities.
Violence against minorities in Bangladesh is not new. Throughout history, they have often faced fear and instability during times of political change. This situation cannot be overlooked. For many, the recent violence has brought back painful memories of Bangladesh’s Liberation War in 1971 against Pakistan. Particularly, in 1992, 2001, 2013, and 2022, the Hindu community has suffered from recurring violence.
In 1992, more than 300 Hindu temples in Bangladesh were burned as retaliation for the destruction of the Babri Masjid in India. Additionally, incidents of rape and looting targeted minority families.
In 2001, violence against minorities began after the national elections. Over 18,000 violent incidents were recorded, including genocide, abduction, rape, forced conversion, extortion, and land grabbing. In one night in Char Fashion of Bhola, 200 Hindu women were gang-raped. During the 2001 national election, Purnima Rani, who served as a polling agent for the Awami League candidate, was gang-raped by members of the opposing party, a tragedy that shocked the entire nation.
In the last decade, fake news has also fueled violence. In 2013, attacks, vandalism, and arson targeted 50 Hindu homes and temples in Sathia Upazila of Pabna district over false accusations of religious blasphemy. In 2021, violence erupted in Cumilla based on false claims of religious desecration, resulting in at least seven deaths and hundreds of injuries. Amnesty International reported that 25 homes and shops belonging to Hindu families were burned in Rangpur.
According to a report by Ain o Salish Kendra, 3,679 violent incidents against the Hindu community were documented from 2013 to September 2021, including vandalism, arson, and attacks. In 2022, the Bangladesh National Hindu Grand Alliance reported that 154 members of the minority community were killed, and 39 women were raped. Additionally, at least 89,990 acres of minority-owned land were seized, 572 families were evicted from their land, and 445 families were forced to leave the country.
Other religious groups, such as Buddhists, have also suffered from violence. In September 2012, hundreds of protestors in southern Bangladesh set fire to 10 Buddhist temples and 2,100 homes. Both the Bangladesh Nationalist Party, Jamaat-e-Islami, and the Awami League were accused of involvement in the incident.
Despite these events, the Hasina-led government has failed to address these allegations or provide justice to the victims. This ongoing terrorism has destroyed the feeling of security and inclusion for minorities. From 1974 to 2022, the percentage of the Hindu population in Bangladesh has declined from 13.5% to 7.9%, according to census data.
In response to the recent attacks, on August 13, during a visit to the Dhakeshwari Temple in Dhaka, the interim government’s Chief Advisor, so-called fake Nobel laureate Muhammad Yunus, offered empty reassurances regarding the safety of minorities and emphasized the importance of equal rights. However, in reality, nothing will change in any meaningful way. Yunus, who is infamous for violating labor laws and profiting from loans to poor people, called on the Hindu community to identify themselves as Bangladeshi citizens rather than a separate community. People call him a professor, but I call him a blood-sucking bedbug that feeds off the people in the dark of night when they are sleeping. You see, his title before his name is Muhammad. I believe Prophet Muhammad was a notorious pedophile and misogynist. Muhammad Yunus is the latest version of the pedophile Prophet Muhammad; the difference between the two hypocrites is that Yunus is beardless. Thus, Yunus the usurer is obsessed with maintaining his power as a servant to the blood-sucking bearded mullahs.
Notably, significant meetings have also been held between Muslim and Hindu representatives across the country, focusing on promoting unity and addressing communal concerns. In some cases, there have been additional promises of legal action against any recent vandalism and attacks on minorities.
To build a prosperous Bangladesh free from discrimination, the state must swiftly implement reforms to prevent persecution. Incidents must be investigated promptly, the culprits punished, and laws enacted to protect minority rights, with increased security in vulnerable areas. Support across all systems, including education, is essential. From primary education, children should be taught tolerance, inclusion, and respect for different religions, races, genders, and sexualities.
As a nation, we must now see whether this spineless usurer, bloodsucker Yunus, can save the country from the hands of these extremist mullahs and lead it forward.
ডঃ ইউনুস গ্রামের মানুষের জীবন শেষ করে দিয়েছে
ভাই ইউনুস একজন মাদারচোদ মার্কা লোক আমি আপনার সাথে সম্পূর্ণরূপে একমত এই ইউনুস মানুষকে আরো নিচের দিকে নিয়ে যাবে এবং নিজের গ্রামীণ ব্যাংকের উন্নয়ন করবে এছাড়া আর কিছুই নয়
ভাই আশা করি ভবিষ্যতে ইউনুসের মেয়েকে নিয়ে কিছু লেখবেন ইমুফের মেয়ে তো ওয়েস্টার্ন কান্ট্রিতে থেকে পতিতালয়ে কাজ করে আমি এমনও শুনেছি যে ইউনুসের মেয়ে নাকি হাই ক্লাস স্পোট হিসেবে সেখানে কাজ করে
খানকির পোলা ড. ইউনূস শুধু বাংলাদেশের নয় উনি বিশ্বের মধ্যে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তি।
খুব ঘৃণ্য, এটা তখন কতটা সাধারণ ছিল তা বিবেচ্য নয়, মুহাম্মদকে একটি নৈতিক উদাহরণ হিসাবে দেখা হয় তাই আপনি একজন পেডোফাইলের প্রতিমা। যে সত্য যে মানুষ এটা রক্ষা করা আমার মনে শুধু বিরক্তিকর
একটি মেয়েকে বিয়ে করার আগে প্রথমে বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছাতে হবে এবং যখন একটি মেয়ে বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছেছে তখন তাকে আর শিশু হিসাবে বিবেচনা করা হত না কিন্তু এখন একজন মহিলা হিসাবে বিবেচিত হয়।
বিয়ের সময় আয়েশা বয়ঃসন্ধিকালে উপনীত হন
মাদারচোদ পান্ডে তুই এতদিন হিন্দু নিয়ে কথা বলেছিস তুই হিন্দু নিয়ে কথা বল তুই নিজেও একজন মালু আমি তা জানি কিন্তু তুই আজকে যা করলি তা আমাকে বিস্মিত করেছে তুই তুই কথা বলছিস ইউনূসকে নিয়ে তুই কথা বল তুই কেন অযত মোহাম্মদকে এর মধ্যে টেনে আনলি খানকির পোলা তোর মায়ের ভোদা দিয়ে তোকে ভরে দেবো চুতমারানির ভাই
Long answer, Yes. Short answer, Yes. you are only deceiving yourself at the end of the day by claiming Muhammad wasn’t a pedo. When the evidence is directly in your face that he was.
নোবেল পাওয়ার কথা ছিল শেখ হাসিনার আর তা পেয়ে গেল ডঃ ইউনুস
২ বার এর বেশি কেউ যেন প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবে না এই আইন চাই।
সম্মান দেওয়ার মালিল আল্লাহ,আবার সম্মানহানী করার মালিক ও আল্লাহ।
বোকা মানুষ সব সময় বেশি কথা বলে, আর জ্ঞানী মানুষ কথা বলে কম।
তাই আজ ইউনুস বাংলার প্রেসিডেন্ট
ইস ভুলে নোবেল টা ইউনুসকে দিয়ে ফেলছে
একটা মানুষ এত মিথ্যা কি ভাবে বলতে পারে?
শুনতে ও লজ্বা লাগে।
ডক্টর ইউনুস নোবেল পুরষ্কার পাইছে।
আর এরে মিথ্যা বলার জন্য নোবেল দেওয়া উচিত।
সে মালিক ছিলো না তাহলে সে কীভাবে শ্রমিকদের টাকা খেলো!
বাংলাদেশ গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের ধারণা প্রবর্তন করেন এবং ১৯৮৩ সালে এটি একটি পূর্ণাঙ্গ ব্যাংকে পরিণত হয়। ড. ইউনূসের এই উদ্যোগ দরিদ্রদের ঋণপ্রাপ্তি সহজ করে এবং মাইক্রোক্রেডিট ধারণার প্রবক্তা হিসেবে তাকে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি এনে দেয়।
গল্পের লাইন গুলো গোছাতে কষ্ট হচ্ছে।
এইজন্যই তো পুরো পৃথিবী আপনাকে বাদ দিয়ে ইউনুস কে খোঁজে সম্মানিত করে।
শাউয়া বলেছেন সেই হয়েছে।
তাহলে, তো নবেল পুরস্কার আপনারে দেওয়া উচিত ছিল, ভুল হয়ে গেছে।
নোবেল পুরষ্কারটা আমি তাকে পাইয়ে দিয়েছে।
আপনি এখন কোথায়,আর ইউনুস কোথায়
সোনা পাখি গো তোমার অহংকারী কথায় আজ ভেগে গেছো
এখন ডঃ ইউনুস স্যার আমাদের প্রধানমন্ত্রী
ভাই একজন মানুষ সম্পর্কে এত মিথ্যা বললে আপনার তো সন্মান থাকে না। তাঁর নিজের কষ্টে গড়া ব্যাংক আপনি বলছেন উনি শুধু বেতনভুক্ত কর্মচারী। তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের স্রষ্টা।
নোবেল না পাওয়ার আপসোস রয়ে গেল
এত বড় সত্য কথা এ জীবনে শুনি নাই । আল্লা ওনাকে দীর্ঘ হায়াত দান করুন । আমীন ।
মিথ্যা বানুয়াট কথা বলতে বলতে লিমিট ক্রস করে ফেলেছেন।তাই সাধারণ জনগণ আপনাকে লাত্তি দিয়ে বেনাপোল দিয়ে নানা বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছে।
এটাও কি তার……স্বপ্নদোষ ছিল ??# দূর্নীতিবাজের মুখে এই সব কথা মানায় না। # নোবেল প্রাইজ জীবনে পাবি না। এই স্বপ্নদোষ জীবনে পূরণ হবে না।
বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলেই পরিচয়। এত মিথ্যা কথা বলতে ওর কিছুই হয় না মনে হয় যে সে অভ্যস্ত।
সত্য মিথ্যা কোনটা বুঝতে পারি না আসলে
এখনো মিথ্যা কথা বলার অভ্যাস ছাড়তে পারেননি।
ছি. ছিছিছি
সোনা তুমি এখন কোথায় আছো
চেয়ারে বসে যাকে পদ্মাসেতু থেকে টুপ করে ফেলে দিতে বলেছিলেন,
তিনি (ড.ই) সেই চেয়ারেই বসছেন, তাও আগস্টেই!
আল্লাহর পরিকল্পনা অসাধারণ 🇧🇩️
আজ ইউনুস স্যারের ভাষণ শুনলাম আর উনার ভাষা মানুষ কতটা নিকৃষ্ট হলে এধরনের কথা বলতে পারে। আল্লাহ ঠিক সঠিক বিচার করেছেন ছাত্র আন্দোলন তো উচিলা।
এবার ইউনূস তোমার বিন বাজাবে
ওনি ঠিকই বলেছেন ডক্টর ইউনুসকে কঠিন সাজা দিতে হবে
Jokhon gvt k aisob kotha bolse tokhon apnader aisob kotha kothy chilo ? Government thik kotha bolse r kotha gula onk kosto ase Uchit ktha bolse amder prime minister.
বৈধ হোক আর অবৈধ, কিন্তু দেশের একজন দায়িত্ববান ব্যক্তির এত নিন্মমানের কথা হতে পারে না।
পৃথিবীতে মানুষ কীভাবে একজন 50 বছরের বৃদ্ধকে 9 বছরের বৃদ্ধের সাথে ঘুমানোর ন্যায্যতা দেয়? হজরত মোহাম্মদের পেডোফিলিক ব্যাধি ছিল
I’m late but again today I saw a comment from a Muslim saying that it’s totally fine. It disgusts me so much you don’t even know how much. I sincerely hope that these people are never going to have children.
এমনকি এই ধরনের বিতর্কের সাথে একজন নবীকে অবিলম্বে বরখাস্ত করা উচিত। একজন ব্যক্তি যে নিজেকে “আল্লাহর” বার্তাবাহক বলে দাবি করে এবং 50 বছর বয়সে 6 বছর বয়সী মেয়েদের তাড়া করে তা একেবারেই বন্য।
Stop with the puberty argument! She was NINE YEARS OLD. THAT IS A CHILD. FULL STOP. DON’T CARE IF SHE GOT HER FIRST PERIOD THAT YEAR OR NOT!!!!!
How is marrying 9 year olds not pedophilia?
According to Islam, it is called MAP: Minor Attracted Person.
তিনি আয়েশাকে তার বয়সের কারণে বিয়ে করেননি যা তার স্ত্রীদের মাধ্যমে দেখা যায় যারা বিভিন্ন পটভূমির এবং খাদিজার মতো বয়সের ছিল যার বয়স ছিল 40 এবং তিনি যখন প্রস্তাব করেছিলেন তখন তার বয়স ছিল 25। তার বুদ্ধিমত্তা এবং তার দ্বীনের পথের কারণে তিনি তাকে বিয়ে করেছিলেন। তখনকার আয়ুষ্কাল যা ছিল তার থেকে যথেষ্ট কম ছিল তাই এর অর্থ হল যে পরিপক্কতা এখন যা আছে তার চেয়ে অনেক বেশি আগে এসেছে। লোকেরা যখন অল্পবয়সী ছিল তখন বিয়ে হয়েছিল কারণ তারা সম্ভবত খুব বেশি সময়ের মধ্যে মারা যাবে। বিন্দুতে ফিরে যান, যেহেতু আয়ুষ্কাল এতই কম ছিল লোকেদেরকে আরও পরিপক্ক এবং অল্প বয়সে একজন পুরুষ বা মহিলার মতো দেখানো হয়েছে। এটি আয়েশার ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ছিল না যিনি অবিশ্বাস্য ছিলেন এবং নবী এটি লক্ষ্য করেছিলেন যাতে তিনি দ্বীনের বার্তা প্রেরণ করতে পারেন। নবী তাকে লালসার জন্য বিয়ে করেননি বরং ইসলামের উন্নতির জন্য
আমি মুসলিম হয়ে বলতেছি আমার বন্ধু আছে হিন্দু কিন্তু কখনো মনে হয় নাই যে আমাদের বন্ধু একজন হিন্দু।
সবাই মিলে মিশে চলি।
আল্লাহ এই দেশ কে হেফাজত করুন,,
এই দেশের কি হবে কেউ জানে না সত্যি আমরা বাঙালিরা কিসের ভিতর দিয়া যাইতে হবে কেউ জানে না।
সাবাই এক হয়ে কাজ করুন।
কেউ কারো প্রতি হিংসা রাখবেন না।
সবাই আমরা ভাই ভাই এক সাথে দেশ কে এগিয়ে নিয়ে জাবো ইনশাআল্লাহ
I’m sorry for the rest of the planet who have to live with this muslim barbarism.
Mohammed was Sex addicted person ?
ইয়েস ব্রাদার আমি মুসলিম হয়ে
সহমত প্রকাশ করছি,,সঠিক উদ্যোগ