মসজিদের ভেতর জুতা মারামারির টুর্নামেন্ট দেখে মনে করছেন এটা ইসলামের ভাবধারা নয়, কিছু সংখ্যক উগ্র মুসলমানদের দায় ইসলাম নেবে কেন!—তারা দয়া করে গুগলে সার্চ দিয়ে জঙ্গে জামাল এবং সিফফিনের যুদ্ধ নিয়ে একটু ঘাঁটাঘাঁটি করে দেখুন। নবীর বউ আয়শা আর নবীর চাচাতো ভাই কাম জামাতা হজরত আলী নিজেদের মধ্যে জিহাদ করে আরবের মরুভূমি কীভাবে লাল করেছিল সেই ইতিহাস ৯৯ ভাগ মুসলমান জানে না। হজরত ওমর ফারুক, হজরত উসমান, হজরত আলী কেউই হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান বা নাস্তিকদের হাতে নিহত হয় নি।
আয়শা-আলীর যুদ্ধে উভয় পক্ষের প্রায় ২০ থেকে ৩০ হাজার সৈন্য নিহত হয়েছিল যার মধ্যে অনেকেই ছিল মুহাম্মদের সরাসরি সাহাবি (রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহুরা।)
হজরত আলী এবং মুয়াবিয়া-এর মধ্যে সংঘটিত সিফফিনের যুদ্ধ ছিল আরও ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী। ইতিহাস বলছে, উভয় পক্ষ মিলিয়ে ৬০,০০০ থেকে ৭০,০০০ সৈন্য নিহত হয়, যার মধ্যে বিপুল পরিমাণ সাহাবিও ছিলেন যারা নবীকে সরাসরি দেখেছেন, বিদায় হজের ভাষণ শুনেছেন। এরা যখন একে অন্যকে কুপিয়েছিল, জবাই করেছিল, কেউ কিন্তু জয়শ্রীরাম ধ্বনি তুলে তা করে নি। ‘আল্লাহু আকবার’ বলেই জিহাদি জোশে একে অন্যকে জবাই করত তারা।
মসজিদে জুতা মারামারি তো সাহাবায়ে কেরামদের থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া বিশুদ্ধ ইসলামিক ঐতিহ্য। জুতা মারামারি মামুলি জিনিস, তারা মসজিদে বসেই খুন খারাবি, অগণিত ধর্ষণ পর্যন্ত করেছে।
ক্ষমতার মসনদ নিয়ে দ্বন্দ্বে উমাইয়াদের মদিনা আক্রমণের আশ্চর্য ইতিহাস আজকের কয়জন মুসলমান জানে? প্রাণ বাঁচাতে হযরত মুহাম্মদের রওজায় আশ্রয় নেয়া মদিনার মানুষদেরও এক কোপে গলা নামিয়েছে ক্ষমতাপিপাসু মুসলমানরা। বহু সাহাবীসহ মদিনার ৭০০ জন গণ্যমান্য ব্যক্তিত্ব ‘শহীদ’ হয় সেই হামলায়। এরপর তিন দিন ধরে মদিনায় লুটতরাজ চালায় তারা এবং নারীদের গণহারে সম্ভ্রমহানি করে। প্রায় সকল ইসলামিক সোর্স স্বীকার করে মদিনায় নারীদের ওপর উমাইয়া মুসলিম সেনাদের সেই গণ-ধর্ষণের পরিণতিতে এক হাজারেরও বেশি ‘অবৈধ সন্তান’ জন্ম নিয়েছিল যাদের বাবা কে ছিল তা শনাক্ত করার কোনো উপায় ছিল না। ইতিহাসে এদেরকে ‘হাররা বিদ্রোহের সন্তান’ বলে উল্লেখ করা হয়। মদিনার মসজিদে নববীকে ঘোড়ার আস্তাবল বানায় তারা এবং ঘোড়ার মলমূত্রে অবমাননা করা হয় মুসলিম বিশ্বের কথিত এই পবিত্রস্থানকে।
ঢাকা শহরের বাইতুল মোকারাম তো তুচ্ছ জিনিস মক্কার আসল বায়তুল মোকারাম যারা পুড়িয়ে শ্মশান-ছাই বানিয়েছিল তারা প্রত্যেকেই এক আল্লাহ তালায় বিশ্বাসী মুসলমান। কাবা পুড়িয়ে কাবাব বানানো হাজ্জাজ বিন ইউসুফ ছিলেন ত্রিশ পারা কোরানের হাফেজ।
আবদুর রহমান বিন মুলজিম, যিনি হজরত আলীকে খুন করেন, সেটা কিন্তু মসজিদের ভেতর ঢুকেই। এই আবদুর রহমান বিন মুলজিম এত বড় আল্লাহওয়ালা লোক ছিল, ঘুমের মধ্যেও তার জিভ খোদার জিকিররত থাকত। খোদ মসজিদে নববীর মধ্যে খুন হয়েছিল মুহাম্মদের শ্বশুর এবং বন্ধু ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হজরত ওমর ইবনুল খাত্তাব। তাকেও খুন করেছিল পার্সিয়ান এক প্রতিশোধকামী মুসলমান।
সিনান বিন আনাস আন্ নাখঈ এবং তার সঙ্গীসাথিরা কি অমুসলিম ছিল? নবীর নাতি ইমাম হোসেনকে জবাই করে তারা কিন্তু জবাই শেষে জামাতের সাথে নামাজ আদায় করে আল্লাহর শোকর গুজার করেছিল। নবীর নাতির কল্লা নিয়ে ফুটবল খেলা মুসলিম জাতি যখন শান্তির ধর্ম শেখাতে আসে তখন মাঝেমাঝে অবাক হয়ে ভাবি এরা যদি ইসলামের জন্মের ইতিহাস কোনোদিন দু-এক পাতাও পৃষ্ঠা উল্টিয়ে দেখত, লজ্জা শরম থাকলে অন্তত আমাদের শান্তির ধর্ম শেখাতে আসত না।
কুত্তার বাচ্চা তোর মরণ আসন্ন
মালুর বাচ্চা হিন্দুর বাচ্চা সবচাইতে শান্তির ধর্ম ইসলাম নিয়ে এত বড় খারাপ কথা বলিস তবে একদম মাইরা ফেলবো
পিপিলিকার পাখা হয় মরিবার জন্য
তোর মত খানকির পোলা ইসলাম সম্পর্কে যতই খারাপ লিখিস না কেন ইসলাম আরো বাড়তেই থাকবে
মালের বাচ্চা তুই পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকিস না কেন তোরে ধরে আগুনে পোড়াইয়া মারবো
দাদা আপনি জানেন বাংলাদেশের কি পরিমান জঙ্গিবাদ মৌলবাদের অবস্থা তারপরে আপনি আবার হিন্দু ইসলাম নিয়ে এভাবে লেখালেখি করেন বাংলাদেশ খুন করে ফেলবে ভুলেও বাংলাদেশে আসবেন না
ইসলাম পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম ।তোর লেখায় কিছু যায় আসে না মালুর বাচ্চা
ইংল্যান্ডে পালাইয়া থেকে পার পাবিনা।
ইসলাম সম্পর্কে এরকম বাজে কথা লেখার কারণে কুত্তার বাচ্চা তোকে গলাটা কেটে ফেলবো
তুই হিন্দু ঘরে জন্মগ্রহণ করছিস তাই ইসলাম সম্পর্কে এরকম বাজে কথা লিখতে পারিস
দাদা আপনার ইসলাম বিরোধী লেখা অলরেডি দেশের অনেক লোকজন জানে। ভুলে ও দেশে আসবেন না দাদা। মুসলিম মৌলবাদীরা মেরে ফেলবে কিন্তু
ইসলাম সত্যিই একটা খুন খারাপের ধর্ম
এভাবে একটা ধর্ম নিয়ে খারাপ কথা বলা ঠিক না পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম এখন ইসলাম
কোনভাবেই ইসলাম অবমাননা না মেনে নিব না তোকে পিটাইয়া মারব খানকির পোলা
তুই একটা জারজ সন্তান পৃথিবীর এতগুলি মানুষ ইসলাম ফলো করে আর তুই তাকে এত খারাপ ভাবে উপস্থাপন করিস তবে পিটাইয়া মারা উচিত
এই মালায়নের বাচ্চা তুই আমাদের ইসলামের কি বুঝিস? তোকে খুন করা উচিত তুই যা লিখেছিস
ইসলামিক কিছুই না জেনে উল্টাপাল্টা কেন লিখিস? তোর মরণ তুমি নিজে ডেকে আনতেছিস
ইসলাম হয়েছে পৃথিবীর সবচাইতে শান্তির ধর্ম আপনার লেখায় কিছু যায় আসে না
হে আল্লাহ তুমি তাকে জ্ঞান দাও যাহাতে সে ইসলামের শান্তির বার্তা বুঝতে পারে
আপনার ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান কম |আরো ইসলামকে গভীরভাবে পড়ুন বুঝুন দেখবেন
ইসলাম আপনার মনে শান্তি আনবে