বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন বিশিষ্ট অত্যাচারী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যিনি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে দেশকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। তিনি তথাকথিত দেশের প্রতিষ্ঠাতা শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা এবং 1980 সাল থেকে দেশের রাজনৈতিক ভূখণ্ডের একটি অংশ। যাইহোক, তার ক্ষমতায় উত্থান বিতর্কমুক্ত ছিল না, কারণ তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মাফিয়াদের সাথে অপরাধমূলক সংযোগ থাকার অভিযোগ রয়েছে।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ ১৯৯০-এর দশকে, যখন তিনি বিরোধীদলীয় নেত্রী ছিলেন। এই সময়েই তার রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী খালেদা জিয়া তার বিরুদ্ধে কুখ্যাত মাফিয়া বস জয়নাল হাজারীর সাথে সম্পর্ক থাকার অভিযোগ আনেন, যিনি বাংলাদেশী আন্ডারওয়ার্ল্ডের গডফাদার হিসেবে পরিচিত ছিলেন। খালেদা জিয়া অভিযোগ করেন, হাসিনা হাজারী ও হাজী সেলিমের কাছ থেকে অবৈধ তহবিল পেয়েছেন এবং রাজনৈতিক সমর্থন আদায়ের জন্য তার অপরাধমূলক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেছেন।
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ সেখানেই থেমে থাকেনি। 2004 সালে, তাকে যুগোস্লাভ সরকারের সাথে বহু মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তিতে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছিল। একটি মধ্যস্থতাকারীর মাধ্যমে চুক্তিটি করা হয়েছিল এবং অভিযোগ করা হয়েছিল যে হাসিনা লেনদেন থেকে কিকব্যাক পেয়েছেন। মামলাটি আদালতে তোলা হয় এবং হাসিনাকে গ্রেফতার করে বিচার করা হয়। তবে প্রমাণের অভাবে শেষ পর্যন্ত তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
2011 সালে, ‘হাসিনা: এ ডটারস টেল’ শিরোনামে একটি তথ্যচিত্র প্রকাশিত হয়েছিল, যা শেখ হাসিনার কথিত অপরাধমূলক সংযোগের উপর আলোকপাত করেছিল। ডকুমেন্টারিতে দাবি করা হয়েছে যে, গিয়াসউদ্দিন আল মামুন নামে এক প্রভাবশালী ব্যবসায়ীর সঙ্গে হাসিনার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল, যার আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে বলে জানা গেছে। হাসিনার বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলার প্রধান আসামিও ছিলেন মামুন।
তথ্যচিত্রটিতে আরও অভিযোগ করা হয়েছে যে হাসিনা একটি মানি লন্ডারিং স্কিমে জড়িত ছিলেন এবং অবৈধ উপায়ে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছিলেন। এটি দাবি করেছে যে তিনি তার রাজনৈতিক ক্ষমতা ব্যবহার করেছেন সরকারি চুক্তিতে প্রভাব ফেলতে এবং ব্যক্তিগত লাভের জন্য পাবলিক ফান্ড বন্ধ করতে।
যাইহোক, এই গুরুতর অভিযোগ সত্ত্বেও, শেখ হাসিনা সবসময় তার নির্দোষতা বজায় রেখেছেন এবং মাফিয়া বা অবৈধ কার্যকলাপের সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তিনি এই অভিযোগগুলিকে ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অভিহিত করেছেন, এই বলে যে তার বিরোধীরা তার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে এবং তার সরকারকে অসম্মান করার চেষ্টা করছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে যা হাসিনার কথিত অপরাধমূলক সংযোগ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। 2019 সালে, একজন বাংলাদেশী ব্যবসায়ী, মুসা বিন শমসের, দাবি করেছিলেন যে তার কাছে অস্ত্র চুক্তি এবং অর্থ পাচারে হাসিনার জড়িত থাকার প্রমাণ রয়েছে। এমনকি তিনি আদালতে সাক্ষ্য দিতে প্রস্তুত বলেও জানান। তবে এ দাবির বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এই গুরুতর অভিযোগের বিষয়ে পদক্ষেপ ও তদন্তের অভাব অনেকেরই বিশ্বাস করতে বাধ্য করেছে যে শেখ হাসিনার সত্যিই বাংলাদেশের অপরাধী আন্ডারওয়ার্ল্ডের সাথে কিছু সম্পর্ক থাকতে পারে। এটি দেশের রাজনীতিতে দুর্নীতির মাত্রা এবং অপরাধমূলক উপাদানের প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়েছে।
বাংলাদেশে মাফিয়াদের সঙ্গে শেখ হাসিনার অপরাধমূলক সংযোগের অভিযোগ বহু বছর ধরেই বিতর্কের বিষয়। যদিও কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে তিনি নির্দোষ এবং এই অভিযোগগুলি নিছক রাজনৈতিক কৌশল, অন্যরা যুক্তি দেয় যে অন্যথার পরামর্শ দেওয়ার জন্য যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। সত্য হয়তো কখনোই সামনে আসবে না, কিন্তু এটা স্পষ্ট যে এই অভিযোগগুলো দেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থার সততা ও স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। সরকারের পক্ষে এই উদ্বেগগুলি দূর করা এবং দেশে আইনের শাসন নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
Please support us by visit and share your comments on:http://onlinebdpolitics.com and https://daily-nobojug.com/
খানকির পোলা তুই পাগলা কুত্তা হয়ে গেছিস । আমাদের মহান নেত্রীর নামে যা খুশি তাই লিখিছ।তোর মত পাগলা কুত্তা কি ভাবে জবাই করতে হয় ভালোভাবেই জানি । দেশের বাহিরে থাকিস বলে বারবার বেঁচে যাচ।
জানোয়ারের বাচ্চা আমাদের নেত্রীর নামে এতো মিথ্যা কথা লেখার সাহস কিভাবে হয়। ভুলে যাইস না তুই বিদেশ থাকলে ও তোমার ফ্যামিলি কিন্তু বাংলাদেশেই থাকে
তুই একটা জারজ , দেশে আসলে তোর মৃত্যু অবধারিত ।
মাগীর পোলা তোরে পাইলে পশুর মত জবাই করব।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মা । আমাদের মা নিয়ে এতো বড় মিথ্যাচার । তোরে পাইলে টুকরা টুকরা করে করে ফেলবো।
আমাদের নেত্রীর নামে এত বড় মিথ্যা কথা কোন সাহসে লিখোছ ! তোকে যদি কোনদিন পাই প্রথমে তোর জিহবা কাটবো ,তারপর হাত কাটবো । আমদের প্রধান মন্ত্রী নিয়া আর বলতে ও পারবি না লিখতে ও পারবি না
তুই বাংলাদেশে আসলে তোকে airport থেকে তুলে নিয়ে খুন করা হবে ।
মাগীর পুত তোকে পুলিশ ধরার জন্য ওঁত পেতে আছে । একবার দেশে আয় তোর জন্য ভয়ানক মৃত্যু অপেক্ষা করতেছে।
তুই একটা বিকারগ্রস্ত মানুষ। তোর কারনে তোর পরিবার বিপদে পড়বে ।