বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরিস্থিতির সঙ্গে জড়িত থাকার সময়, আমাদের জাতীয় পরিচয় গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোর কথা স্মরণ করা অত্যন্ত জরুরি। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ আমাদের ইতিহাসের ভিত্তি, যেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো নেতারা আমাদের স্বাধিকার এবং মর্যাদার জন্য সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তবে, সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের ইতিহাস এবং এর গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বদের প্রতি শ্রদ্ধার অবনতি দেখা যাচ্ছে, যা উদ্বেগজনক। আজকের রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে আমরা কি মুক্তিযুদ্ধের আত্মত্যাগ এবং বঙ্গবন্ধুর অবদানকে ভুলে যাওয়ার ঝুঁকিতে আছি?
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল কেবল একটি ভূখণ্ডের জন্য নয়; এটি ছিল আমাদের পরিচয়, সংস্কৃতি এবং বাঙালি জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষার সংগ্রাম। এই আন্দোলনের কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর উত্তরাধিকারকে ভুলে যাওয়া মানে আমাদের স্বাধীনতার মূল চেতনাকেই অস্বীকার করা।
দুঃখজনকভাবে, আজ আমরা এই বিশ্বাসঘাতকতার কিছু উদ্বেগজনক লক্ষণ প্রত্যক্ষ করছি। বর্তমান নেতাদের, বিশেষ করে শেখ হাসিনার সমালোচনা কখনও কখনও সীমা অতিক্রম করে, যা জাতির পিতার প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করে। গণতন্ত্রে সমালোচনা অবশ্যই প্রয়োজন, তবে যখন এটি বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকারের প্রতি অসম্মান করে, তখন এটি আমাদের স্বাধীনতার জন্য করা আত্মত্যাগের প্রতি হুমকি হয়ে দাঁড়ায়।
একটি জাতির শক্তি তার অতীতকে সম্মান করার পাশাপাশি একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য প্রচেষ্টা চালানোর মধ্যে নিহিত। বঙ্গবন্ধুর মতো একজন ভিত্তিপ্রস্তর ব্যক্তিত্বকে, যিনি বাংলাদেশের জন্য তার জীবন উৎসর্গ করেছেন, অবজ্ঞা করা একটি ভুল পদক্ষেপ। রাজনৈতিক অসন্তোষ আমাদের অধিকার ও মর্যাদার প্রতি তার অবিচল প্রতিশ্রুতি স্বীকার করতে বাধা হওয়া উচিত নয়।
তদুপরি, বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামী’র মতো গোষ্ঠীগুলোর দ্বারা উগ্রপন্থী মতাদর্শের পুনরুত্থান আমাদের জাতীয় ঐক্যের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে। তাদের দ্বারা বঙ্গবন্ধুর মূর্তি ভাঙচুরসহ স্মৃতিস্তম্ভ এবং আমাদের ঐতিহ্যের প্রতীকগুলোর উপর আক্রমণ তাদের মতাদর্শের সাথে বিরোধপূর্ণ বর্ণনাকে মুছে ফেলার প্রচেষ্টা। এই ধরনের কর্মকাণ্ড শুধুমাত্র শিল্প বা স্মৃতিস্তম্ভের উপর আক্রমণ নয়; এটি একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে আমাদের পরিচয়ের মূল ভিত্তির উপর সরাসরি আক্রমণ।
এই চ্যালেঞ্জগুলোর প্রেক্ষিতে, আমাদের নেতাদের স্মৃতি এবং যেসব ঘটনা আমাদের জাতিকে গড়ে তুলেছে তা জীবিত রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বজুড়ে জাতিগুলো তাদের মুক্তির আন্দোলন এবং যারা তাদের নেতৃত্ব দিয়েছিল তাদের স্মৃতিকে লালন করে, তারা বুঝতে পারে যে স্বাধীনতার সারাংশ পূর্ববর্তী আত্মত্যাগের স্বীকৃতির মধ্যেই নিহিত।
আমাদের ইতিহাসের উপর প্রতিফলন করতে গিয়ে, আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব, ১৯৭১ সালের আত্মত্যাগ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা সম্পর্কে শিক্ষা দিতে হবে। এই শিক্ষা রাজনৈতিক দলের বাইরে গিয়ে বাংলাদেশের সম্মিলিত পরিচয়ের উপর ভিত্তি করে হওয়া উচিত। বর্তমান রাজনীতির সমালোচনাকে বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকারের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা হিসেবে দেখা উচিত নয় বরং এটি রক্ষা করার নৈতিক দায়িত্ব হিসেবেই দেখা উচিত।
আমাদের স্বাধীনতা এবং আমাদের নেতাদের অবদান উদযাপন করার সময়, আমাদের অবশ্যই সম্মান এবং বোঝাপড়ার সাথে তা করতে হবে। সমালোচনা হওয়া উচিত গঠনমূলক, এমন একটি জাতি গঠনের দিকে নিবদ্ধ, যা অতীতকে সম্মান করার পাশাপাশি আজকের চ্যালেঞ্জগুলোর মুখোমুখি হতে সক্ষম। আমরা আমাদের স্বাধীনতার জন্য যাঁরা লড়াই করেছেন তাঁদের উত্তরাধিকারকে বর্তমান রাজনৈতিক গতিবিধির কারণে ম্লান হতে দিতে পারি না। শেখ মুজিবুর রহমান সেই সংগ্রামের একটি প্রতীক হয়ে আছেন, এবং তার অবদান সম্পর্কে আমাদের স্মরণ কোনভাবেই ভোলার এবং অসম্মান করার প্রবণতার কাছে হার মানতে পারে না।
Love from Pakistan 🇵🇰 ,,,, . Haseena Wajid fleed to India a big mystery resolved after so many years…what happened in 1971 was disgusting and shameful for Muslims of both countries. We pray for good future of Bangladeshi 🇧🇩 brothers and sisters
He is the one who led the Bangladeshi
independence movement and restored sovereignty after over two centuries….. And now…
What does this achieve? He is the father of Bangladesh and look how greatful you guys are for his contributions!!
The resiliance of Bangladeshi students is a message to all Pakistanis too. We also have a form 47 illegal govt. We should also work tor our own indepence from this facist govt.
Its absolutely shameful.. he is father of the Bangladesh nation..
He is not our father .
Maybe he is awamileague’s father .
He was also a dictator in his regime like his daughter Hasina.
bhai uni na thakle apnara Pakistani hoten
Somman korun orokom manush apnar matite jonmiyechilo bole!
ভাস্কর্য দিয়ে যদি সম্মান প্রদর্শন হয় তাহলে প্রতিটি মুসলমানের ঘরে একটি করে ভাসকার্য হযরত মুহাম্মদ (সা) থাকতো….!!! ভাসকার্য হবে কেন..!!! ??? আমরাতো মুসলমান. হযরত মুহাম্মদ (সা) কে তো আমরা কখনো দেখিনি … কিন্তূ আজও মনে জীবিত আছেন আর থাকবেন.ইনশাআল্লাহ
মুজিবের আত্ম শান্তির উদ্দেশ্য প্রয়োজন ছিল ।। ভালো উদ্যোগ
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন সবাই খুব খেয়াল কইরা… ️🇧🇩
খানকির পোলা এই ব্লগ লেখার মাধ্যমে তোর দেশে আসা বন্ধ হয়ে গেল তুই দেশে আয়
মাদারচোদ তুই গোপালগঞ্জ থেকে বিতাড়িত তোর দেশে আসলে তোর গলা কাটা হবে
আজ থেকে তোর মত পান্ডে মাদারচোদ কে গোপালগঞ্জ থেকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হলো
তোদের এসব কর্মকাণ্ডের জন্যই তোদেরকে কচুকাটা করে দে দেশের দেশ থেকে তাড়ানো হচ্ছে
আলহামদুলিল্লাহ্ মুজিব কে আমরা সম্মান করি কিন্তু ভার্সকার্যে না
মূর্তি ভাঙছে অনেক ভালো কাজ করছে।
এদেশে আমরা কোন নেতা নেত্রীর মুর্যাল,ভাষকর্য,মুর্তি দেখতে চাই না।
ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা হচ্ছে ঠিক আছে। কিন্তু টাকা তে তার ছবি আছে। সেটাকে কেন ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে না।
নিশ্চিহ্ন করা হোক। দেশটা আমাদের। দেশটাকে সুন্দর আমাদেরকেই করতে হবে। আমরা সত্যিই চাই একদিন আমাদের দেশটা আমেরিকা, দুবাই, সিঙ্গাপুরের মতো হোক। স্বাধীন বাংলাদেশ চিরজীবী হোক!
তোকে গলা কেটে শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর খোলা মাঠে জবাই করতে চাই
৯৫% মুসলিম দেশে এসব মুর্তি না রাখায় ভাল.. এসব পৌত্যলিকদের কাজ.. আলহামদুলিল্লাহ
খূব ভালো সংবাদ।
কোথাও কোনও মুর্তি থাকবে না।
আলহামদুলিল্লাহ ,
হে আল্লাহ মুর্তি ও ছবির শিরক থেকে আমাদেরকে হেফাজত করুন ।
হারামজাদা তুই দেশে আসলে মোল্লারা তোকে জবাই করে কুকুরকে খাওয়াবে
আলহামদুলিল্লাহ,,, আমরা মুসলিম তা-ই মুসলমানদের জন্য এখন একটাই দাবি মুর্তি না রাখা,,, ওকে আল্লাহ পাক সবাই কে বুঝার তৌফিক দেন আমিন সুম্মা আমিন ️🇧🇩
আপনাদের কেঊ একদিন এভাবেই টেনে নামাবে জনতা, ক্ষমতা মানেই অন্যকে ছোট করা নয়, আমাদের নবীজী র মতোই খমা শীল, উদার মনের ভোলো মানুষ হতে হবে, আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত করুন,আমিন।
স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রতিক হোক মুজিবের মূর্তি, প্রতিকৃতি গুড়িয়ে দেওয়া। সাবাস বাংলার বাঘেরা। ️
তোর যদি ভাস্কর্য দেখতে ভালো লাগে তাহলে ইন্ডিয়াতে চলে যা
ভাই আপনি তো ঠিকই বলেছেন কিন্তু আপনার এই কথাগুলো এদেশে শোনার মত কেউ কি আছে?
ভাই আপনার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই পোস্টগুলো দেয়ার কি দরকার আছে?
ভাই ইসলামী জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো বর্তমানে যেভাবে মাথা চড়া দিয়ে উঠেছে আপনি সাবধানে থাকিবেন
শিগ্রই এই বাংলাদেশে শরিয়া আইন চালু হবে।বিধর্মীদের কোন যায়গা হবে না এদেশে, কোন মূর্তীপূজা এদেশে হতে দেবোনা।মালাউনের যায়গা হবে মোদির দেশ ইন্ডিয়াতে।
ভাস্কর্য দিয়ে যদি সম্মান প্রদর্শন হয় তাহলে প্রতিটি মুসলমানের ঘরে একটি করে ভাসকার্য হযরত মুহাম্মদ (সা) থাকতো….!!! ভাসকার্য হবে কেন..!!! ??? আমরাতো মুসলমান. হযরত মুহাম্মদ (সা) কে তো আমরা কখনো দেখিনি … কিন্তূ আজও মনে জীবিত আছেন আর থাকবেন.ইনশাআল্লাহ
ভবিষ্যতে আর কারো যেন মূর্তি তৈরি না হয়, সেদিকে সবাই লক্ষ্য রাখবো।
আমরা সকলে একটা প্রতিবাদ করি যে জায়গার মধ্যে ভাস্কর্য থাকবে ওইটা ভেঙ্গে দিয়ে আল্লাহ তায়ালার 99 নাম দিয়ে একটা টাওয়ার নির্মাণ করি
ওনার মূর্তি না রাখাই ভালো কারণ ওনার এসব কারণে আজাব হচ্ছে।কিন্তু ওনার মেয়ে তো আর এসব বুঝে নাই মূর্তি করে রাখছে একজন মৃত মানুষের সব জায়গায় জায়গায়
This was the fate of those who betrayed this holy land. Thanks to Allah we have seen in our life.
He was our great leader who gave us courage for fighting.Never ferget our past.
Jodi uni na thakte hoyto juddo korar shahosh peto n bangali.Aj evabe insult kora hocche unak.
এদেশে আমরা কোন নেতা নেত্রীর মুর্যাল,ভাষকর্য,মুর্তি দেখতে চাই না।
নিশ্চিহ্ন করা হোক। দেশটা আমাদের। দেশটাকে সুন্দর আমাদেরকেই করতে হবে। আমরা সত্যিই চাই একদিন আমাদের দেশটা আমেরিকা, দুবাই, সিঙ্গাপুরের মতো হোক। স্বাধীন বাংলাদেশ চিরজীবী হোক!
ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা হচ্ছে ঠিক আছে। কিন্তু টাকা তে তার ছবি আছে। সেটাকে কেন ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে না।
Job well done!!! Thank you!!! We love you!!!
মূর্তি বানিয়ে সম্মান বাড়ানো যায় না মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিতে হয়। এটাই তার বহিঃপ্রকাশ।
সত্য এসেছে মিথ্যা বিদায় নিয়েছে ।সত্যের জয় অবশ্যম্ভাবী ।
এই দেশ আমরা মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সবাই স্বাধীন করেছি।এটি আমাদের সকলের প্রিয় দেশ।তাই কোন ধর্মীয় সংঘাত চাই না।দয়া করে কোন সংঘাত আর না।আর কারও প্রাণ যাক আমরা চাই না।
আবু সাইদ, মুগ্ধ ও অন্যান্য শহীদ ভাইদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা
ছাত্র জনতা কে অসংখ্য ধন্যবাদ। হাসিনার দুর্নীতির সাইনবোর্ড ভেঙ্গে ফেলার জন্য। মুজিব আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা দেখিয়ে অনেক লুটপাট করেছে।
বর্তমান ছাত্র আন্দোলনে নতুন দফা যোগ করা উচিত। এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হবে যে, বাংলাদেশের সংবিধানে একটি সংশোধন প্রস্তাব করা হোক যাতে একজন ব্যক্তি ২ বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হতে পারেন। এটি গণতন্ত্রের শক্তিশালী ভিত্তি গড়ে তুলবে এবং ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা নিশ্চিত করবে।”
মেয়ের কৃতকর্মের জন্য আজ দেশের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করা ব্যক্তির সম্মান মাটির সাথে মিশে গেল।
আন্দোলনের শুরুতে কমেন্ট করেছিলাম দেশে নতুন এক ইতিহাস হতে চলেছে। আলহামদুলিল্লাহ আজ নতুনভাবে দেশ স্বাধীন হলো।