তথাকথিত জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান ও তার কন্যা শেখ হাসিনা দুজনে স্বৈরশাসক।
কৃতিত্ববাদী শাসনের দিকে যাওয়ার জন্য শেখ হাসিনা সরকার ব্যাপকভাবে নিন্দিত হয়েছেন।তিনি পরিকল্পিতভাবে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভেঙ্গে দিয়েছেন এবং গণতন্ত্রের ভারসাম্য নষ্ট করছেন, তার হাতে ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করেছেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন ও প্রয়োগ বাকস্বাধীনতার উপর একটি শীতল প্রভাব সৃষ্টি করেছে ।সরকারের সমালোচক সাংবাদিক কর্মী এবং সাধারণ নাগরিকদের গ্রেপ্তার ও হয়রানির জন্য এই কঠোর আইন ব্যবহার করা হয় ।হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ গণমাধ্যমে স্বাধীনতা এবং মুক্ত
মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করেছেন।
হাসিনা সরকারের অধীনে মানবাধিকার লঙ্ঘন ব্যাপক আকার ধারণ করেছে ।বিচারবহির্ভূত হত্যা ,জোরপূর্বক গুম এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নির্যাতন উদ্যোগজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে ।এই কর্মগুলি প্রায় রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়,বিরোধী সদস্য ও সমালোচনা লক্ষ্য করে।মানবাধিকারের প্রতি সরকারের নির্লজ্জ অবহেলা বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সুনাম কে কলঙ্কিত করেছে।
হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশের বিচার বিভাগের স্বাধীনতা মারাত্মকভাবে ক্ষুন্ন করা হয়েছে। আদালত ক্রমবর্ধমানভাবে রাজনৈতিক প্রতিশোধ নেওয়ার হাতিয়ার হয়ে উঠেছে,রায় প্রদান করে যা সরকারের পক্ষে ও বিরোধীদের শাস্তি দেয়।বিচার বিভাগের এই কারসাজি আইনের শাসন কে নষ্ট করে এবং অন্যায় ও দায়মুক্তির পরিবেশ তৈরি করে।
রাজনৈতিক সহিংসতা এবং ভয় দেখানো হাসিনার শাসনের বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠেছে ।বিরোধীদল এবং কর্মীরা ক্রমাগত হুমকির সম্মুখীন হয় ,অনেককে শারীরিক আক্রমণ ও হয়রানের শিকার হতে হয়। ক্ষমতাসীন দলের যুব শাখা এবং সহযোগী গোষ্ঠীগুলো প্রায়ই ভিন্ন মতকে দমন করতে এবং নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে হিংসাত্মক কৌশলে লিপ্ত হয়,ভয় ও দমনের পরিবেশ তৈরি করে।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বৈরাচারিতা,ব্যাপক মানবধিকার লঙ্ঘন,ব্যাপক দুর্নীতি এবং শাসনব্যবস্থায় পদ্ধতিগত ব্যর্থতা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে ।তার প্রশাসনের ক্রিয়াকালাপ গণতন্ত্রকে স্তব্ধ করেছে, ন্যায় বিচারকে ক্ষুন্ন করেছে এবং বৈষম্যকে স্থায়ী করেছে যা উল্লেখযোগ্যভাবে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই দেশে একনায়কতন্ত্র করতে চেয়েছিলেন বলেই তাকে বিশ্ব নেতারা হত্যা করতে বাধ্য হয়েছিলেন।বর্তমান সরকার শেখ হাসিনা ও তার আওয়ামী লীগ অঙ্গসংগঠনও ঠিক একই রাজনীতি অনুসরণ করে দেশকে একনায়কতন্ত্র বানিয়াছেন ও জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করছেন।বর্তমান সরকার শেখ হাসিনা বারবার ক্ষমতার অপব্যবহার করে আইন প্রশাসনকে নিজের হাতের মুঠোয় নিয়ে অবৈধভাবে নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা দখল করে আছেন।শেখ হাসিনার কেবলমাত্র তার আত্মীয়-স্বজনকে এমপি মন্ত্রী করে সাংসদ দখল করেছে যার করে তার পক্ষে কোনদিনও দ্রব্যমুল্যের দাম কমানো সম্ভব নয়।আওয়ামী লীগ সরকার দেশটাকে নিজেদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসাবে গণ্য করে দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করছেন।এই সরকারের পক্ষে দেশ চালানো সম্ভব নয়, সরকার এই দেশকে বিক্রি করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করেছে। সরকার কেবলমাত্র মুক্তিযোদ্ধাদের নাম ভাঙ্গিয়ে ও তার পিতা মুজিবের নাম ভাঙ্গিয়ে বৈদেশিক সাহায্য অনুদান গ্রহণ করে দলের লোকদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ভরাচ্ছে।
এই মানবতাবিরোধী সরকার বিএনপি চার দলীয় ঐক্য জোটের মাধ্যমে আর বেশিদিন ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবেনা।
বিএনপি দল একদিন ক্ষমতায় আসবেই । সেই দিন আওয়ামী লীগ সরকারের সমস্ত গুম,হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিশোধ নেওয়া হবে ।তারা কেউই আইনের হাত থেকে বাঁচতে পারবে না।
মাদারচোদ তোর পুটকির ভিতর দিয়ে বাঁশ ঢুকিয়ে দেবো
তোর বিএনপি’র মত জারজ দল কে শায়েস্তা করার জন্য স্বৈরাচার হওয়াই দরকার।
তোর এরকম পোস্টে দেখে আমার মাথায় রক্ত টগবগ করতেছে কুত্তার বাচ্চা একবার দেশ হ্যায় তোরে এসিড দিয়ে পুড়াইয়া মারবো।
তোর বাপ তারেক জিয়া বিএনপির মহাসচিব জেলে যাওয়ার ভয়ে দেশেই আসে না. আমাদের সরকারকে দুর্নাম করে তুই আবার স্বপ্ন দেখতেছিস বিএনপি ক্ষমতায় আসবে. আমি যদি তোকে পেতাম তুই যেই চোখ দিয়ে স্বপ্ন দেখেছিস সেই চোখ ছুরি দিয়ে তুলে ফেলতাম
কুত্তার বাচ্চা শেখ হাসিনা যদি স্বৈরশাসক হতো তোর খালেদা মা এখনো বেঁচে আছে আরো অনেক আগেই ফাঁসিতে লটকানো হতো
কুত্তার বাচ্চা তোরে শুধু হাতের নাগালে পাই না পাইলে তোরে জবাই করে ফেলতাম।
তুই গোপালগঞ্জের ছেলে হয়ে জাতির পিতা এত অসন্মান , অপমান করিস ।তোর বাঁচার কোন অধিকার নাই।
চুতমারানির ছেলে যদি তোর সাহস থাকে তাহলে তোর বাপ তারেক জিয়াকে নিয়ে দেশে আয় তারপর দেখ তোর কি অবস্থা করি
কুত্তার বাচ্চা তুই পৃথিবী যে দেশেই পালিয়ে থাকিস না কেন তোর চোখ দুইটা একদিন তুলেই নেবই।
খানকির ছেলে বিএনপি পর পর পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হলো সেটা তোর চোখে পড়ে না
তোর মত কুলাঙ্গার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থান গোপালগঞ্জে জন্ম নিয়েছে ভাবতেই লজ্জা লাগে ।তুই শালা মানুষের বাচ্চাই না
আপনি অনেক বড় ঝুঁকি নিয়ে ফেলছেন সাবধানে থাকবেন
তুই তো একটা জারজ সন্তান তাই তুই আমাদের জাতীয় নেতা এবং তার কন্যাকে নিয়ে এই সমস্ত কথা বলতেছিস
তোর মত কুলাঙ্গারের কারণে তোর নিরীহ ফ্যামিলিটা বিপদে পড়বে
তোর মা এবং তোর বাবার স্বৈরাচার এবং তুই তাদের কুলাঙ্গার সন্তান
খানকির পোলা তুই স্বৈরাচারের সংজ্ঞা জানোস ?স্বৈরাচার ছিল তোর বাপ মা খালেদা ,তারেক জিয়া
খানকির বাচ্চা তুই জাতির পিতা কে স্বৈরাচার বলিস
তোকে পেলে রামদা দিয়ে এক কোপে তোর শরীর থেকে মাথাটা আলাদা করে ফেলতাম।
খানকির পোলা দেশের বাইরে বসে বড় বড় কথা না বলে যদি সাহস থাকে তবে বাংলাদেশে এসে বল
মাগির পুত যদি সঠিক বিচার না হয় তাহলে আম্লীগের নেতাকর্মীরা জেলে আছে কি করে?
কুত্তার বাচ্চা তোর ব্লগে শুধু আওয়ামীলীগের বদনাম করিস ,জাতির পিতার বদনাম করিস ,তোরে আমরা আর বাঁচতে দিব না ,তোর জীবন টাকে একদম নরক বানিয়ে ছাড়বো।
খানকির পোলা যার জন্য আমরা বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি তাকে নিয়েই তুই উল্টাপাল্টা কথা বলতেছিস তোকে পেলে আমি উল্টা ভাবে বাঁশ ঢুকিয়ে দিব
তোর বিএনপি বালের ক্ষমতায় আসবে
তার আগেই তোর বাপ তারেক ,তোর মা খালেদা জিয়ারে ,তোর মত বিএনপির সব জারজগুলোকে শেষ করে দিব।
খানকিরপোলা আগে নিজে বাঁচার পথ খোঁজ তারপর প্রতিশোধ নেওয়ার চিন্তা করিস।
মাদারচোদ মত প্রকাশে স্বাধীনতা ধ্বংস হলো কিভাবে? তোর বাপেরা টকশোতে গিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে কত কথা বলে সেটা তুই দেখিস না
খানকি মাগির পোলা তুই সরকারকে হুমকি দিস |তোর এত সাহস কোথা থেকে আসে?তোকে
যুক্তরাজ্য থেকে তুলে এনে ফাঁসিতে ঝুলানো হবে।
খানকির পোলা তোদের মত কুলাঙ্গার, জারজদের জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সমস্যা কিন্তু যারা প্রকৃতপক্ষে সরকারের সমালোচনা করে তাদের জন্য এটা কোন সমস্যা না. তুই বাংলাদেশে আসা মাত্রই আমি তোকে খুন করবো