প্রিয় দেশবাসী ,
আপনাদের সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা| এই বিজয়ের মাসে দেশের স্বাধীনতা সম্পর্কে আপনাদের সামনে প্রকৃত সত্য তুলে ধরতে চাই।এই আওয়ামী লীগ সরকার ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দাবি করেন যে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।প্রকৃতপক্ষে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠাতা।
শেখ মুজিবুর রহমান ও আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের অভিশাপ, তারা কুলাঙ্গারের দল ।বাংলাদেশের স্বাধীনতার ব্যাপারে বঙ্গবন্ধুর কোন ভূমিকা নাই।তিনি কেবলমাত্র পাকিস্তান সরকারের সাথে জোগসাজসে গুরুত্বপূর্ণ সময় জেলেই কাটিয়েছেন ।তার পাকিস্তানের সাথে গোপন আতায়াতের কারণেই তাকে পাকিস্তান সরকার কখনো মারে নাই। প্রকৃতপক্ষে মুজিবর রহমান ইয়াহিয়া খানের সাথে যোগসাজস না থাকলে বঙ্গবন্ধুকে বারবার কারা মুক্তি দিতেন না।সকলের চোখে ধুলো দিয়ে, জ্বালাময়ী বক্তব্য দিয়ে, কথার বুলি ছিটিয়ে গরিব কৃষক সাধারণ নিরস্ত্র মানুষকে একটি শক্তিশালী পাকিস্তানের সৈন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামিয়েছেন। যার ফলে ৩০ লক্ষ লোক মারা গেছেন, হাজার হাজার বাঙালি মা-বোন ইজ্জত হারিয়েছেন।এই ৩০ লাখ মুক্তিযোদ্ধা হত্যা ও হাজার হাজার মা-বোনদের ইজ্জত হারানোর জন্য একমাত্র বঙ্গবন্ধুই দায়ী ।এর জন্য তার বিচার হওয়া উচিত ছিল।
এবার ফিরে দেখা যাক স্বাধীনতা পরর্বর্তি বঙ্গবন্ধুর শাসনামল
শেখ মুজিবুর রহমানের কৃতিত্ববাদের প্রতি প্রচন্ড ঝোঁক ছিল ।তাই স্বাধীনতার পর তিনি 1975 সালে বাকশাল প্রতিষ্ঠাতা করেন,কার্যকরভাবে বাংলাদেশকে একটি একদলীয় রাষ্ট্রে পরিণত করেন।তার এই পদক্ষেপ রাজনৈতিক বহুত্ববাদকে বিলুপ্ত করে এবং তার হাতে ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করে ,গণতান্ত্রিক শাসন ও রাজনৈতিক স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ জাগিয়ে তোলে।
অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনাঃমুজিবুর রহমানের আমলে বাংলাদেশ গুরুতর অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছিল। তার প্রশাসন ব্যাপক দারিদ্র্য, মুদ্রাস্ফীতি এবং স্থবির অর্থনীতির সাথে লড়াই করেছিল। সমালোচকরা যুক্তি দেন যে তার সরকারের সমাজতান্ত্রিক নীতি এবং শিল্প জাতীয়করণ অদক্ষতা, দুর্নীতি এবং আরও অর্থনৈতিক পতনের দিকে পরিচালিত করে।
1974 সালের দুর্ভিক্ষঃ1974 সালের দুর্ভিক্ষ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের আরেকটি অন্ধকার সময়। উন্নত শাসন ও উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও, দুর্ভিক্ষের ফলে উল্লেখযোগ্য প্রাণহানি ঘটে এবং খাদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা এবং জনগণের জন্য কার্যকরভাবে সরবরাহ করতে সরকারের অক্ষমতা প্রদর্শন করে।
মানবাধিকার উদ্বেগঃমুজিবুর রহমানের শাসনামলে, রাজনৈতিক দমন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা খর্ব এবং ভিন্নমত দমন সহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের রিপোর্ট পাওয়া গেছে। আধাসামরিক বাহিনী রক্ষীবাহিনীর প্রতিষ্ঠাকে প্রায়ই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ভয় দেখানো এবং নির্মূল করার জন্য রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহারের উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
দুর্নীতির অভিযোগঃ মুজিবুর রহমানের সরকারের মধ্যে দুর্নীতি ছিল একটি প্রধান সমস্যা। স্বজনপ্রীতি এবং পক্ষপাতিত্ব প্রবল ছিল বলে জানা গেছে, অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদ মুজিব বা তার দলের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের দ্বারা দখল করা হয়েছে। এটি জনগণের আস্থাকে ক্ষুণ্ন করেছে এবং প্রশাসনিক অদক্ষতায় অবদান রেখেছে।
জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে ব্যর্থতাঃ
বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রতীক হওয়া সত্ত্বেও, মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা পরবর্তী জাতীয় ঐক্য বজায় রাখার জন্য সংগ্রাম করেছিলেন। জাতিগত এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা অব্যাহত ছিল, এবং তার নীতিগুলি কখনও কখনও অবাঙালি সম্প্রদায়গুলিকে বিচ্ছিন্ন করেছিল, যা অসন্তোষ ও অস্থিরতার দিকে পরিচালিত করেছিল।
তার এই সমস্ত কর্মকাণ্ডের জন্যই বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ তার মৃত্যু কামনা করেছিল। তার মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে একটি এক নায়কতন্ত্র স্বৈরাচার সরকারের পতন ঘটেছিল এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথ উন্মুক্ত হয়েছিল ।এবং শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় এসে বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করলেন যা বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্ন ছিল।
খানকির পোলা তুই আমাদের জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে উল্টাপাল্টা কথা লিখতেছিস তোকে যেখানেই পাবো সেখানেই হত্যা করব
এই মাদারচোদ তুই ইতিহাস বিকৃতি করতে আছিস কেন? তুই বাংলাদেশে আয় তোর পুটকির ভিতর আমি বাঁশ ঢুকিয়ে দিব
মাগির পোলা তুই আমাদের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কি লিখেছিস তোকে আমি পৃথিবীর যেখানে পাই না কেন সেখানে হত্যা করব
জিয়াউর রহমান কখনো বলেনি সে স্বাধীনতার ঘোষক আর তুই কুলাঙ্গার বলতে আছিস জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক তোকে আমি পুটকির ভিতর দিয়ে বাঁশ ঢুকিয়ে উঁচু করে রাখবো
তুই একটা কুলাঙ্গালের বাচ্চা তাই তুই এই ধরনের কথাবার্তা বলতেছিস তুই বাংলাদেশে একবারের জন্য হলেও আয় তারপর দেখ তোর হাত পা কিভাবে কেটে ফেলি
নটির পোলা তুই পারলে একবার দেশে আয় তারপর দেখ তোর কি অবস্থা করি
এই শুয়োরের বাচ্চা জিয়াউর রহমান কিভাবে স্বাধীনতার ঘোষক হয়?
কুত্তার বাচ্চা তুই আমাদের জাতীয় পিতাকে নিয়ে কি বলতেছিস তোকে যদি পেতাম কুচি কুচি করে কেটে ফেলতাম
তুই একটা চোদানির বাচ্চা তাই জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার বলতেছিস
খানকির পোলা জাতির পিতা বা আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের জন্য অভিশাপ না তুই বাংলাদেশের জন্য অভিশাপ..
যদি তোর সাহস থাকে তাহলে একবার বাংলাদেশে আয়
মাদারচোদ জিয়াউর রহমান তোর বাপ তাই তুই তাকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে স্বীকৃতি দিতেছিস
খানকির পোলা তুই বিদেশে বসে বড় বড় কথা বলতেছিস পারলে একবার দেশে আয়
আল্লার কসম তোরে যেখানে যেভাবে পাই সেখানে বসেই তোর গলা থেকে মাথাটা নামিয়ে ফেলবো
আওয়ামী লীগের একজন কর্মী হিসেবে সরকারের কাছে বিনীত অনুরোধ এই কুলাঙ্গার খানকির পোলাকে আইন করে দেশে ফেরত এনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হোক নতুবা আমাদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হোক আমরা তারে জ্যান্ত আগুনে পোড়াইয়া মারবো
মাদারচোদ জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর বালের সমান ও না। তুই তার স্বাধীনতার ঘোষক বানাইয়া দেস ।তোর মিথ্যা কথা বলার জন্য তোর জিব্বাটাই কেটে নেব।
মালুর বাচ্চা মালু চিতায় গিয়া আগুনে তো এমনিতে পুডবি,তোর ব্লগে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে নিয়ে এত বিচ্ছিরি এত খারাপ কথা বলার কারনে তুই দেশে আসলে তোকে ধরে নিয়ে জ্যান্ত পুরাই মারবো
তোর ব্লগে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এরকম অসন্মানজনক কথাবার্তা বলার জন্য সরকারের আইনের মাধ্যমে বিচার করার কোন দরকার নেই বাংলার জনগনই তোরে গণধোলাই দিয়ে মেরে ফেলবে।
খানকির পোলা বাঁচতে চাইলে ব্লগ ডিলিট করে দে যতদূর জানি তোর ফ্যামিলি এখনও দেশে থাকে তোকে না পেয়ে যদি তোর ফ্যামিলির কোন ক্ষতি হয় তার দায়িত্ব তোকেই নিতে হবে কথাটা মনে রাখিস
মাদারচোদ তুই আমার জাতির পিতাকে নিয়ে এভাবে কথা বলিস তোর গলায় ইট বেধে জ্যান্ত নদীতে ডুবাইয়া মারবো
কুত্তার বাচ্চা তোরে ফাঁসি দেওয়া উচিত ।বঙ্গবন্ধুকে এইভাবে কথা বলার সাহস পাইলে কি করে?