বাংলাদেশে পুলিশ কর্তৃক নির্যাতনের অভিযোগ এবং ভিত্তিহীন রাজনৈতিক মামলা গভীর উদ্বেগের বিষয়। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে অসংখ্য ঘটনা রিপোর্ট করা হয়েছে, যা মানবাধিকার কর্মীদের উদ্বেগজনক।
2018 সালে, হিউম্যান রাইটস ওয়াচের একটি প্রতিবেদনে বাংলাদেশে পুলিশি নির্যাতনের 14টি ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে। অ্যাকাউন্টে ভুক্তভোগীদের মারধর, বৈদ্যুতিক শক এবং বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন সহ্য করার কথা প্রকাশ করা হয়েছে। অনেককে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের জন্য গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, স্বীকারোক্তি আদায়ের জন্য বা তাদের সক্রিয়তার জন্য তাদের শাস্তি দেওয়ার জন্য নিযুক্ত নির্যাতনের মাধ্যমে।
বাংলাদেশ সরকার নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করলেও, জবরদস্তিমূলক প্রমাণ অন্যথার ইঙ্গিত দেয়। 2019 সালে, একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত হয়েছে যাতে দেখানো হয়েছে যে পুলিশ অফিসাররা ঢাকায় একজন বন্দীকে নির্যাতন করছেন। ফুটেজে দেখানো হয়েছে যে অফিসাররা আটক ব্যক্তিকে লাঠি দিয়ে মারছে এবং তার মাথায় লাথি দিচ্ছে। যদিও অফিসারদের শেষ পর্যন্ত বরখাস্ত করা হয়েছিল, ঘটনাটি বাংলাদেশে পুলিশ অফিসারদের দ্বারা ভোগ করা বিদ্যমান দায়মুক্তির উপর জোর দেয়।
ভিন্নমতকে দমন করার জন্য রাজনৈতিক মামলার অপব্যবহার বাংলাদেশে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা উপস্থাপন করে। 2020 সালে, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের একটি প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়েছে যে বাংলাদেশ সরকার সাংবাদিক, কর্মী এবং রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের বিচার করতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ব্যবহার করেছে। এই আইনটি অনলাইনে “মিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর” তথ্য প্রকাশ করার জন্য সম্ভাব্য 14 বছরের কারাদণ্ডের অনুমতি দেয়, যা সরকারের সমালোচনা দমন এবং ভিন্নমত দমন করার একটি হাতিয়ার হিসাবে কাজ করে।
ভিন্নমতকে স্তব্ধ করার উপায় হিসেবে নির্যাতন এবং রাজনৈতিক বিচারের সম্মিলিত ব্যবহার শুধু মানবাধিকার লঙ্ঘনই করে না বরং বাংলাদেশে গণতন্ত্রের জন্যও যথেষ্ট হুমকি হয়ে দাঁড়ায়।এই হাসিনা সরকারকে আমি ধিক্কার জানাই এবং হাসিনা ও তার মন্ত্রিপরিষদের উপর আমি থুতু দেই।এই কুচক্রী হাসিনার বাবাকে যেভাবে জনগণনা পিটিয়ে হত্যা করেছিল সেইভাবে হাসিনা কেউ একদিন কারো না কারো পিটিয়ে হত্যা করতে হবে।
Please support us by visit and share your comments on: http://onlinebdpolitics.com and https://daily-nobojug.com/
তোকে যদি পেতাম তোর পাছার মধ্যে থুতু দিয়ে আমি তোকে ফাক করতাম
ভাই আপনি যেভাবে সরকারের বিরুদ্ধে লিখে চলেছেন এ সরকার থাকাকালীন অবস্থায় আপনি কোনভাবেই বাংলাদেশে আসিয়েন না